1. techostadblog@gmail.com : Fit It : Fit It
  2. mak0akash@gmail.com : AL - AMIN KHAN : AL - AMIN KHAN
  3. admin@sangbadbangla.com : admin :
শনিবার, ২৫ মার্চ ২০২৩, ০৪:৪৯ অপরাহ্ন

‘খয়রাতি’ বলায় নিঃশর্ত ক্ষমা চাইল ভারতীয় মিডিয়া

Reporter Name
  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ২৩ জুন, ২০২০
  • ৩৭৯ বার পঠিত

ভারত-চীন উত্তেজনার মধ্যে বাংলাদেশকে দেয়া চীনের শুল্কমুক্ত সুবিধাকে ‘খয়রাতি’ শব্দ ব্যবহার করে সংবাদ প্রকাশের পর ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলো যে সমালোচনার মুখে পড়েছিল; সেই ঘটনায় নিজেদের ভুল স্বীকার করে নিঃশর্ত ক্ষমা চেয়েছে আনন্দবাজার পত্রিকা। মঙ্গলবার (২৩ জুন) সংবাদমাধ্যমটির প্রিন্ট ভার্সনে চতুর্থ পৃষ্ঠায় এ ক্ষমা প্রার্থনা করা হয়। এদিকে সংবাদ সংশ্লিষ্টরা বলছেন, আনন্দবাজার ভুল করেছিল, ক্ষমা চেয়ে তারা সঠিক কাজটি করেছে।

‘ভ্রম সংশোধন’ শিরোনামে ক্ষমা প্রার্থনা করে সংবাদমাধ্যমটি লেখে, ‘লাদাখের পরে ঢাকাকে পাশে টানছে বেজিং’ শীর্ষক খবরে (২০-৬, পৃ ৮) খয়রাতি শব্দের ব্যবহারে অনেক পাঠক আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন। অনিচ্ছাকৃত এই ভুলের জন্য আমরা দুঃখিত ও নিঃশর্ত ক্ষমাপ্রার্থী।

‘খয়রাতি’ বলায় নিঃশর্ত ক্ষমা চাইল ভারতীয় মিডিয়া

এ বিষয়ে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) সাবেক সভাপতি মনজুরুল আহসান বুলবুল বলেন, আনন্দবাজার ওই শব্দ ব্যবহার করে খারাপ সাংবাদিকতার নজির গড়েছিল। তবে এই ক্ষমা প্রার্থনার মাধ্যমে তারা আবারও ভালো সাংবাদিকতায় ফিরল। সাংবাদিকতায় ভুল হতে পারে কিন্তু ভুল করে তা স্বীকার করা সাংবাদিকতার একটি আর্ট। আমি মনে করি আনন্দবাজার ভুল স্বীকার করে সঠিক কাজটি করেছে।

প্রসঙ্গত, বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গত ১৯ জুন জানায়, চীনের বাজারে আরও পাঁচ হাজার ১৬১টি পণ্যের শুল্কমুক্ত রফতানি সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ। এর মাধ্যমে দেশটিতে মোট শুল্কমুক্ত পণ্যের সংখ্যা দাঁড়াল আট হাজার ২৫৬টি। এর ফলে চীনে বাংলাদেশের মোট রফতানি পণ্যের ৯৭ শতাংশই শুল্কমুক্ত সুবিধার আওতায় এলো।

এরপরই ওই শব্দ ব্যবহার করে সংবাদ প্রকাশ করে আনন্দবাজারসহ ভারতের একাধিক সংবাদমাধ্যম। তবে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয় বিষয়টিকে তেমন পাত্তাই দেননি। বরং সোমবার (২২ জুন) পররাষ্ট্রমন্ত্রী গণমাধ্যমকে বলেন, এ বিষয়ে ভারতীয় কয়েকটি পত্রিকার প্রতিবেদন আমাদের নজরে এসেছে। চীনের দেয়া সুবিধা সম্পর্কে যে শব্দের ব্যবহার তারা করেছে তা একেবারেই অগ্রহণযোগ্য। তবে এর বিরুদ্ধে আমরা কোনো ব্যবস্থা নিতে চাই না।

এর আগে গেল সপ্তাহে লাদাখ সীমান্তে চীন ও ভারতীয় সেনাদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এতে ২০ ভারতীয় সেনা নিহত ও শতাধিক গুরুতর আহত হয়।

এই পোস্টটি সমাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
© ২০১৯, সংবাদ বাংলা
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: The IT King