হাজার বছরের পুরোনো বাংলা ভাষায়ও এমন অনেক পরিবর্তন হয়েছে। বিভিন্ন সময় ভিন্ন ভিন্ন দেশের লোকজন এসেছে আমাদের দেশে তাদের আচার আচারনের সাথে তাদের ভাষাও আমাদের ভাষার সাথে মিশে গেছে। তাদের ভাষার শব্দ আমাদের ভাষাতে যুক্ত হয়েছে। এই প্রকিয়াটি চলমান এখনো আমাদের ভাষার শব্দ ভান্ডারে অন্য ভাষার শব্দ প্রবেশ করছে, বিশেষ করে ইংরেজী শব্দ।
আলপিন, আলকাতরা, আতা, আনারস, আলমারি, ইস্ত্রি, ইস্পাত, ইংরেজ,
কাজু, কপি, কামিজ, কেরানি, কেদারা, ক্রুশ,
গামলা, গির্জা, গুদাম, চাবি, টুপি, জানালা, তামাক,
নিলাম, পেরাক, পাউ, পেঁপে, পাদ্রি, পাউরুটি, পেয়ারা, পিস্তল,
ফিতা, যিশু, বারান্দা, বালতি, বেহালা, বোতাম,
মেজ, মিস্রি, সালদা, সাবান, সাগু,
উজবুক, কাঁচি, কুর্নিশ, তালাশ, তুর্কি, তোপ, বাবা, দারোগা, কুলি, লাশ, চাকু, বাবুর্চি, সুলতান, বন্দুক, বারুদ, চাকর, মুচলেখা।
লুঙ্গি, ফুঙ্গি
কারখানা, চশমা, জবানবন্দি, তারিখ, তোশক, দফতর, দরবার, দোকান, দস্তখত, দৌলত, নালিশ, বাদশাহ, বান্দা, বেগম, মেথর, রসদ ইত্যাদি।
আইন, আমদানি, ঈদগাহ, কানুন, খানকাহ, গুনাহ, চশমা, জায়নামাজ, রোজা, দরগাহ, নামাজ, পরহেজগার, ফরিয়াদী, ফরমান, মাহিনা, রসদ, রসিদ, রাস্তা, সালিশ, সবজি, সবুজ, সরকার, সরাসরি, সর্দি, সাজা, সাদা, সুদ, সুপারিশ, সেতারা, শিরোনাম, শাদি, শাবাশ, হাজার, হাঙ্গামা ইত্যাদি।
ইস্কাপন, টেক্কা, রুইতন, হরতন, তুরুপ ইত্যাদি।
কাহিনি, খানাপিনা, চানাচুর, টইল, দাদা, নানা, পুরি, পানি, বার্তা, বাচ্চা, মিঠাই, সাচ্চা ইত্যাদি।
খদ্দর, জয়ন্তি, হরতাল ইত্যাদি।
বেরিবেরি, সিডর
জুডো, প্যাগোডা, রিকশা, হারিকিরি, হাসনাহনা ইত্যাদি
চাহিদা, শিখ
মাফিয়া, ম্যাজেন্টা, সনেট
এলাচি, চা, লিচু, লবি, সাম্পান
কেন্দ্র, দাম, সুরঙ্গ
[বিঃদ্রঃ সম্পাদনা চলমান]